বাংলাদেশের মোবাইল অপারেটর কোম্পানিগুলোর ইতিহাস:
১৯৮০-এর দশক:
- ১৯৮৯: বাংলাদেশ টেলিকম (বিটিএল) মোবাইল ফোন সেবা প্রদানের জন্য লাইসেন্স লাভ করে।
- ১৯৯৩: হাচিসন টেলিকমিউনিকেশনস লিমিটেড (HTL) বিটিএলের সাথে অংশীদারিত্ব করে এবং কোম্পানির নাম পরিবর্তন করে হাচিসন বাংলাদেশ টেলিকম (HBT) করা হয়। HBT বাংলাদেশের প্রথম মোবাইল অপারেটর হিসেবে Citycell ব্র্যান্ডে সেবা চালু করে।
১৯৯০-এর দশক:
- ১৯৯৬: শেখ ফজলুল করিমের প্রতিষ্ঠান GP Telecom মোবাইল অপারেটর গ্রামীণফোন চালু করে।
- ১৯৯৭: অস্ট্রেলিয়ান কোম্পানি Telstra Mobile Communications Ltd. বাংলাদেশে Banglalink নামে মোবাইল সেবা চালু করে।
২০০০-এর দশক:
- ২০০২: অপারেটর অ্যাকসেল (বর্তমানে Robi) মোবাইল সেবা চালু করে।
- ২০০৪: বাংলাদেশ টেলিকম (বিটিএল) নিজস্ব মোবাইল অপারেটর TeleTalk চালু করে।
- ২০০৫: ওয়ারিদ টেলিকম (বর্তমানে Airtel) মোবাইল সেবা চালু করে।
২০১০-এর দশক:
- ২০১০: অপারেটরগুলো 3G পরিষেবা চালু শুরু করে।
- ২০১৬: অপারেটরগুলো 4G পরিষেবা চালু শুরু করে।
বর্তমানে:
- বাংলাদেশে ৬টি মোবাইল অপারেটর কোম্পানি সক্রিয়:
- গ্রামীণফোন
- Robi
- Airtel
- Banglalink
- TeleTalk
- Citycell
- মোবাইল ফোন ব্যবহারকারীর সংখ্যা ১৭০ মিলিয়নেরও বেশি।
- মোবাইল অপারেটরগুলো দেশব্যাপী 4G এবং কিছু এলাকায় 5G পরিষেবা প্রদান করে।
বাংলাদেশের মোবাইল অপারেটর কোম্পানিগুলোর উল্লেখযোগ্য অবদান:
- দেশব্যাপী যোগাযোগ ব্যবস্থার উন্নয়ন।
- অর্থনৈতিক প্রবৃদ্ধিতে অবদান রাখা।
- কর্মসংস্থান সৃষ্টি।
- ডিজিটাল সেবা প্রদানে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন।
তথ্যসূত্র:
- https://bn.wikipedia.org/wiki/%E0%A6%AC%E0%A6%BE%E0%A6%82%E0%A6%B2%E0%A6%BE%E0%A6%A6%E0%A7%87%E0%A6%B6%E0%A7%87%E0%A6%B0_%E0%A6%AE%E0%A7%8B%E0%A6%AC%E0%A6%BE%E0%A6%87%E0%A6%B2_%E0%A6%A8%E0%A7%87%E0%A6%9F%E0%A6%93%E0%A6%AF%E0%A6%BC%E0%A6%BE%E0%A6%B0%E0%A7%8D%E0%A6%95_%E0%A6%85%E0%A6%AA%E0%A6%BE%E0%A6%B0%E0%A7%87%E0%A6%9F%E0%A6%B0%E0%A6%A6%E0%A7%87%E0%A6%B0_%E0%A6%A4%E0%A6%BE%E0%A6%B2%E0%A6%BF%E0%A6%95%E0%A6%BE
- https://www.thedailystar.net/business/telecom
- https://btrc.gov.bd/site/page/0ae188ae-146e-465c-8ed8-d76b7947b5dd/-